May 16, 2024, 12:54 am

সংবাদ শিরোনাম
পটুয়াখালীতে নিরাপদ খাবার পানি সরবরাহ কেন্দ্র উদ্বোধন, সুবিধা পাবে ৩০০ পরিবার জৈন্তাপুরে রৌদ্রজ্জ্বল ফুটবল মাঠে বজ্রপাতে ফুটবলার নিহত জয়পুরহাটের বুলু মিয়া হত্যা মামলায় আদালতের রায়ে তিন জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড রংপুরে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার দুর্নীতি ও অর্থ লোপাটের অভিযোগে আরডিএফএ’র সংবাদ সম্মেলন ধরমপুর ইউনিয়ন সাতবাড়িয়া উপস্বাস্থ্য কেন্দ্র পরিদর্শন করলেন আলহাজ্ব কামারুল আরেফিন এমপি ভাটি বাংলার ফকির চাচাখ্যাত” কালজয়ী সাংবাদিক ফকির কালাশাহ ওসমানী হাসপাতালে ভর্তি পার্বতীপুর ল্যাম্ব হাসপাতালে চিকিৎসকের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যুর অভিযোগ স্বজনদের মিঠাপুকুরে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার-১ জন উখিয়ায় র‍্যাবের অভিযানে উদ্ধারকৃত বিস্ফোরকদ্রব্য ধ্বংস করতে ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে সেনাবাহিনীর বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দল মুকসুদপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাগনের প্রশিক্ষণ কর্মশালা

চীনের ‘বিস্ময়কর বরফ বালক’

চীনের ‘বিস্ময়কর বরফ বালক’

ডিটেকটিভ আন্তর্জাতিক ডেস্ক

বরফ জমানো প্রচন্ড ঠান্ডার মধ্যে চীনের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিশু সাড়ে ৪ কিলোমিটার হেঁটে স্কুলে পৌঁছানোর ছবি সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে পড়েছে। শিশুটির বয়স মাত্র আট বছর। নিতান্তই দরিদ্র পরিবারের শিশু সে। ঘণ্টাব্যাপী বরফ শীতল পথ পেরিয়ে যেতে তার মাথায় চুলগুলোতে বরফ জমাট বেঁধে যায়। এই ছবি দেশটির গ্রামীণ এলাকায় দারিদ্র্যের প্রভাব নিয়ে বিতর্ক জোরদার করেছে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় ইউনান প্রদেশের এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র ওয়াংফুম্যান ‘বিস্ময়কর বরফ বালক’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। স্কুলে পৌঁছানোর পরে গোলাপী গাল ও বরফ আচ্ছাদিত চুলের বালকটির ছবি তোলেন স্কুলের শিক্ষক এবং সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করেন। চীনের সংবাদ মাধ্যমে এই রিপোর্ট প্রকাশ পায়। চীনের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংবাদ সংস্থার খবরে বলা হয়, বাড়ি থেকে সাড়ে ৪ কিলোমিটার হেঁটে এক ঘন্টার বেশি সময়ে ওয়াং স্কুলে পৌঁছায়। এদিন তাপমাত্রা ছিল মাইনাস ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ২০১২ সালে ক্ষমতা গ্রহণের পরে দারিদ্র্য দূরীকরণের অঙ্গীকার ঘোষণা করেছিলেন এবং ২০২০ সাল নাগাদ গ্রামীণ দারিদ্র্য নিরসন করে মধ্য মাত্রার সমৃদ্ধ সমাজক নির্মাণের ঘোষণা করেন। সরকারি হিসেবে দেখা যায়, ২০১৬ সালে দেশটির গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর প্রায় ৪৩ দশমিক ৩ মিলিয়ন লোক দারিদ্র্য সীমার নিচে বসবাস করছে। দেশটির দারিদ্র্য সীমায় বসবাসকারিদের বার্ষিক মাথাপিছু আয় ২৩০০ ইউয়ান (৩৪৬ ডলার)। এই আয়ের নিচে বসবাসকারীদের দরিদ্র ধরা হয়। ওয়াং এমনই এক দরিদ্র পরিবারের সন্তান। ওয়াং’র বাবা-মা শহরে কাজ করেন। তারা তাদের শিশুদের গ্রামে দাদা-দাদীর কাছে রেখে আসেন। সম্প্রতি চীনের দারিদ্র্যের এই চিত্র নিয়ে তুমুল আলোচনা চলছে।

Facebook Comments Box
Share Button

     এ জাতীয় আরো খবর